ই-পাসপোর্ট হলো ইলেকট্রনিক পাসপোর্টের সংক্ষিপ্ত রূপ। ২২ জানুয়ারী ২০২০ তারিখে পৃথিবীর ১১৯ তম দেশ হিসাবে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট চালু করে। যা পাসপোর্ট হোল্ডারকে এমএরপি পাসপোর্টের চেয়ে অধিক অধুনিক এবং নিরাপত্তা প্রদান করে। ই পাসপোর্ট মূলত সাধারণ এময়ারপি পাসপোর্টেরই আধুনিক ভার্সন। তাই সাধারণ পাসপোর্টের মতই ই-পাসপোর্ট করতেও প্রায় একই রকমের ব্যক্তিগত তথ্য এবং কাগজ পত্রের প্রয়োজন হয়। তবে সাধারণ পাসপোর্টের তুলনায় ই পাসপোর্টের আবেদনের সুবিধা হলো এখনে প্রয়োজনীয় কাজপত্র গুলো আলাদা করে সত্যায়ন করার প্রয়োজন হয় না। এমনকি ই-পাসপোর্টের আবেদন করতে আলাদা করে ছবি তোলার প্রয়োজন হয় না। মূলত এই পোষ্টে আমরা ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সেটি নিয়েই কথা বলব। চলুন তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক৷ আরও পড়ুন : ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে : ই-পাসপোর্ট সাধারণত পাঁচ বছর এবং দশ বছর উভয় মেয়াদের হয়ে থাকে। আবেদনকারী তার প্রয়োজন মত ই পাসপোর্ট নির্বাচন করতে পারবেন। তবে আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের নিচে কিংবা ৬৫ বছরের বেশি হলে তাকে ০৫ বছর মেয়াদি এবং ৪৮ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট নিত