Skip to main content

Posts

Showing posts with the label ই-পাসপোর্ট আবেদন

১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট আবেদন ২০২৪

চাকরি, ভ্রমণ, উচ্চ শিক্ষা, ব্যাবসা বানিজ্য কিংবা চিকিৎসা যেকোন প্রয়োজনে বিদেশ ভ্রমনের ক্ষেত্রে প্রধান অনুসঙ্গ হল পাসপোর্ট। পাসপোর্ট ছাড়া আপনি কোন ভাবেই বৈধ্য উপায়ে দেশের বাহিরে যেতে পারবেন না। তাই বিদেশ ভ্রমণের প্রথম ধাপই হচ্ছে পাসপোর্ট তৈরি। এই পাসপোর্ট তৈরির কাজকে একসময় বেশ জটিল এবং ঝামেলায় মনে করা হত। এমনকি দালাল ছাড়া যে পাসপোর্ট তৈরি সম্ভব তাও কল্পনাতীত ছিল। তবে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্টের যুগে প্রবেশ করাই পাসপোর্ট  তৈরির কাজটি বেশ সহজ, ঝামেলা মুক্ত, অর্থ এবং সময় সাশ্রয়ী হয়েছে। এখন যে কেউ ঘরে বসেই অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদন করতে পারেন। এই আলোচনায় আমরা কিভাবে ঘরে বসে নিজের কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা স্মার্ট ফোন দিয়ে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট আবেদন করবেন তারই খুঁটিনাটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। পাশাপাশি ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি এবং ই-পাসপোর্ট নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য শেয়ার করার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। আরও পড়ুন :  কি কি পরিবর্তন করা হয়েছে ই-পাসপোর্টে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে : ই-পাসপোর্টে আবেদন করার সব চেয়ে বড় সুবিধা হলো ই-পাসপোর্টে আবেদনের জন্য আপনার কোন সত

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

নিজ দেশের প্রতিটি ব্যক্তির অন্তর্জাতিক পরিচিতি হচ্ছে  পাসপোর্ট । দেশের অভ্যন্তরে যেমন আইডেন্টিফিকেশনের অন্যতম প্রমানপত্র হলো জাতীয় পরিচয় পত্র বা NID Card। তেমনি দেশের বাহির কোন ব্যক্তির আইডেন্টিফিকেশনের অন্যতম প্রমানপত্র হচ্ছে পাসপোর্ট। সাধারণত একজন ব্যক্তির জন্য একটিই পাসপোর্ট হয়ে থাকে। ই-পাসপোর্টের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য অর্থাৎ একজন ব্যক্তি একটি NID Card দিয়ে একটিই ই-পাসপোর্ট ইস্যু করতে পারবেন। দেশ ডিজিটালাইজেশনের কারণে  ই-পাসপোর্ট তৈরি  করার কাজটি একদম সহজ হয়ে গেছে। এখন পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য আর দালাল ধরার প্রয়োজন হয়না। নিজে নিজেই খুব সহজে  ই-পাসপোর্টের আবেদন করা যায়। সেই প্রেক্ষিতেই এই আলোচনায় আমরা  ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি  লাগে তা নিয়ে বিস্তারিত কথা বলার চেষ্টা করব। পাশাপাশি ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন এবং ই-পাসপোর্টের খরচ নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। আরও পড়ুন :  ডেলিভারি স্লিপ দিয়ে পাসপোর্ট চেক ই-পাসপোর্ট কি? ই পাসপোর্ট এর পূর্নরূপ হচ্ছে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট। যা একটি ইলেকট্রনিক মাইক্রোপ্রসেসর চিপ যুক্ত বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট সিস্টেম। এই পাসপোর্টে ইলেকট্

ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৪

ই-পাসপোর্ট হলো ইলেকট্রনিক পাসপোর্টের সংক্ষিপ্ত রূপ। ২২ জানুয়ারী ২০২০ তারিখে পৃথিবীর ১১৯ তম দেশ হিসাবে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট চালু করে। যা পাসপোর্ট হোল্ডারকে এমএরপি পাসপোর্টের চেয়ে অধিক অধুনিক এবং নিরাপত্তা প্রদান করে। ই পাসপোর্ট মূলত সাধারণ এময়ারপি পাসপোর্টেরই আধুনিক ভার্সন। তাই সাধারণ পাসপোর্টের মতই ই-পাসপোর্ট করতেও প্রায় একই রকমের ব্যক্তিগত তথ্য এবং কাগজ পত্রের প্রয়োজন হয়। তবে সাধারণ পাসপোর্টের তুলনায় ই পাসপোর্টের আবেদনের সুবিধা হলো এখনে প্রয়োজনীয় কাজপত্র গুলো আলাদা করে সত্যায়ন করার প্রয়োজন হয় না। এমনকি ই-পাসপোর্টের আবেদন করতে আলাদা করে ছবি তোলার প্রয়োজন হয় না। মূলত এই পোষ্টে আমরা ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সেটি নিয়েই কথা বলব। চলুন তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক৷ আরও পড়ুন : ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে  ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে : ই-পাসপোর্ট সাধারণত পাঁচ বছর এবং দশ বছর উভয় মেয়াদের হয়ে থাকে। আবেদনকারী তার প্রয়োজন মত ই পাসপোর্ট নির্বাচন করতে পারবেন। তবে আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের নিচে কিংবা ৬৫ বছরের বেশি হলে তাকে ০৫ বছর মেয়াদি এবং ৪৮ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট নিত

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম অনলাইন

বিদেশ যাত্রার জন্য অপরিহার্য একটি অনুসঙ্গ হলো পাসপোর্ট। বর্তমানে দেশ ডিজিটালাইজেশনের ফলে ম্যানুয়াল পাসপোর্টকে ই-পাসপোর্ট রুপান্তর করা হয়েছে। ফলে এখন সকল পাসপোর্টই ই-পাসপোর্ট হিসাবে পরিচিত। আর ম্যানুয়াল পাসপোর্ট ই-পাসপোর্টে রুপান্তর হওয়াই সবচেয়ে বড় সুবিধা হয়েছে এর আবেদন পক্রিয়ায়। এখন দেশে বা দেশের বাহিরে থেকে যে কোন বাংলাদেশী নাগরিক ঘরে বসেই নিজের কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা মোবাইলের মাধ্যমে অনলাইনে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবে। আর এই আবেদন পক্রিয়ায় থাকছে না কোন কাগজ সত্যায়ন এবং ছবি তোলার ঝামেলা। আর সেই ধারাবাহিকতায় এই আলোচনায় আমরা অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত কথা বলার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক। ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম : ম্যানুয়াল পাসপোর্টের মত ই-পাসপোর্টেও দুই ধরণের পাসপোর্ট সেবা চালু রাখা হয়েছে। প্রথমটি হলো ৫ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট এবং দ্বিতীয়টি হলো ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট। গ্রাহক তার প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন পাসপোর্ট নির্বাচন করতে পারবেন। আবার কেউ চাইলে ৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট কে ১০ বছর মেয়াদে আপগ্রেড করতে পারবে। আপনি যদ

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৪

ই পাসপোর্ট হলো একটি বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট যেখানে একটি ইলেকট্রনিক চিপের মধ্যে পাসপোর্টধারীর প্রয়োজনীয় সকল তথ্য রক্ষিত থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশ সহ ১২০ টি দেশে ই পাসপোর্ট চালু আছে। বাংলাদেশ ই পাসপোর্ট চালু হওয়ার ফলে ই পাসপোর্টধারী ব্যক্তিগণ ইমিগ্রেশনের ঝামেলা এড়িয়ে ই গেট ব্যবহার করে সহজেই বিদেশ ভ্রমণ করতে পারেন। অনেকে ই পাসপোর্টকে আলাদা কোন পাসপোর্ট মনে করে থাকেন। বাস্তবে ই পাসপোর্ট আলাদা কোন ধরনের পাসপোর্ট নয় এটি মূলত এম আর পি পাসপোর্টেরই ডিজিটাল ভার্সন। যেখানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং নিরাপত্তা ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। এই পাসপোর্ট ডিজিটার হওয়ায় ই পাসপোর্ট করার পক্রিয়াও বেশ সহজ এবং ঝামেলা মুক্ত। এই আলোচনায় আমরা ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ নিয়ে আপনাদের একটি স্পষ্ট ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ৷  ই পাসপোর্ট করার নিয়ম :  আমরা এতক্ষন আপনাদের ই পাসপোর্ট সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলাম। যদিও ই পাসপোর্ট করার নিয়মের উপর আমাদের সাইটে আলাদা আলাদা পোস্ট পোস্ট রয়েছে তবুও আপনাদের সুবিধার জন্য পুরো বিষয়টাকে এই পোস্টে আর একবার গোছালো ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করলাম।  ই পাসপোর্ট কর