ই পাসপোর্ট ফি ২০২৫ | ৫ বছর / ১০ বছর মেয়াদি

This Template Designed By E10Script

ই-পাসপোর্ট ফি: ভ্রমন, উচ্চ শিক্ষা বা চিকিৎসা যে কোন প্রয়োজনে বিদেশ যাত্রার প্রধান এবং  অপরিহার্য ডকুমেন্ট হচ্ছে ই-পাসপোর্ট। দেশে ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ার ফলে এখন কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই খুবই সহজে ঘরে বসেই ই পাসপোর্টের আবেদন করা যায়। এবং সাথে সাথেই মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে ই-পাসপোর্টের আবেদন ফিও পরিশোধ করা। 

তবে অনেকেই মাঝেই ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি এবং আবেদন পক্রিয়া নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা যায়। ফলে অনেক ক্ষেত্রে এর সুবিধা গ্রহণ করে অসাধু কিছু দালালেরা। যার পরিপ্রেক্ষিতে এই পোস্টে আমরা ৫ বছর / ১০ বছর মেয়াদি মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক। 

আরও পড়ুন : এ চালান দিয়ে ই পাসপোর্টের ফি প্রদানের নিয়ম ২০২৫

ই পাসপোর্ট আবেদন ফি

ই-পাসপোর্ট ফি:

পাসপোর্টের আবেদন ফি নির্ভর করে মূলত কত বছরের জন্য ও কত পেজের পাসপোর্ট নিবেন এবং কত দিনের মধ্যে ডেলিভারি নিবেন তার উপর। সব ধরণের পাসপোর্টের জন্য মূলত একক কোন আবেদন ফি নির্ধারণ করা নেই। তাই আপনার প্রয়োজন এবং চাহিদার উপর ভিত্তি করে ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি আলাদা আলাদা হতে পারে।

আবার পাসপোর্টের পেজ সংখ্যা এবং ডেলিভারির পাশাপাশি আপনি কোথা থেকে পাসপোর্টের আবেদন করেছেন তার উপর ভিত্তি করেও ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। যেমম আপনি বাংলাদেশ থেকে আবেদন করলে এবং আপনার নিকটস্থ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করলে আপনার আবেদন ফি একরকম হবে। আবার দেশের বাহিরে থেকে আবেদন করলে এবং উক্ত দেশের মিশন থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করলে আপনার আবেদন ফি অন্যরকম হবে।

তবে দেশে এবং দেশের বাহিরে যেহেতু ৫ বছর এবং ১০ বছর উভয় মেয়াদি ই-পাসপোর্ট পাওয়া যায়। সেজন্য এই দুই ধরনের পাসপোর্টেরই আবেদন ফি আমরা আলাদা আলাদা ভাবে দেখানোর চেষ্টা করেছি। 

আরও পড়ুন: ই-পাসপোর্টের সুবিধা অসুবিধা ২০২৫

৫ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট ফি:

৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি

আপানার লোকেশন, অবস্থা এবং পাসপোর্টের ধরন অনুযায়ী ৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্টের আবেদন ফি হবে নিম্নরূপ।

বাংলাদেশের মধ্যে ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি: 

৪৮ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ৪,০২৫ টাকা, এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ৬,৩২৫ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ৮,৬২৫ টাকা। 

৬৪ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ৬,৩২৫ টাকা, এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ৮,৬২৫ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ১২,০৭৫ টাকা। 

বাংলাদেশী দূতাবাসে ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি (সাধারণ):

৪৮ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $১০০ ডলার এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $১৫০ ডলার। 

৬৪ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $১৫০ ডলার এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $২০০ ডলার।

বাংলাদেশী দূতাবাসে ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি (শ্রমিক/শিক্ষার্থী):

৪৮ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $৩০ ডলার এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $৪৫ ডলার। 

৬৪ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $১৫০ ডলার এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $২০০ ডলার।

উল্লেখ্য 

  • রেগুলার ডেলিভারির সময় হচ্ছে ১৫ কার্যদিবস।
  • এক্সপ্রেস ডেলিভারির সময় হচ্ছে ০৭ কার্যদিবস।
  • সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারির সময় হচ্ছে ০২ কার্যদিবস।

১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি:

১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি

আপানার লোকেশন, অবস্থা এবং পাসপোর্টের ধরণ অনুযায়ী ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্টের আবেদন ফি হবে নিম্নরূপ।

বাংলাদেশের মধ্যে ই পাসপোর্টের আবেদন ফি:

৪৮ পৃষ্টার জন্য রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ৫,৭৫০ টাকা, এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ৮,০৫০ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ১০,৩৫০ টাকা। 

৬৪ পৃষ্টার জন্য রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ৮,০৫০ টাকা, এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ১০,৩৫০ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি ১৩,৮০০ টাকা। 

বাংলাদেশী দূতাবাসে ই পাসপোর্টের আবেদন ফি (সাধারণ):

৪৮ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $১২৫ ডলার এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $১৭৫ ডলার। 

৬৪ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $১৭৫ ডলার এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $২২৫ ডলার।

বাংলাদেশী দূতাবাসে ই পাসপোর্টের আবেদন ফি (শ্রমিক/শিক্ষার্থী):

৪৮ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $৫০ ডলার এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $৭৫ ডলার। 

৬৪ পৃষ্টার রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $১৭৫ ডলার এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য আবেদন ফি $২২৫ ডলার।

উল্লেখ্য 

  • রেগুলার ডেলিভারির সময় হচ্ছে ১৫ কার্যদিবস।
  • এক্সপ্রেস ডেলিভারির সময় হচ্ছে ০৭ কার্যদিবস।
  • সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারির সময় হচ্ছে ০২ কার্যদিবস।

পাসপোর্ট রিনিউ ফি কত? 

পাসপোর্ট রিনিউ ফি কত

আমাদের দেশে মূলত ই-পাসপোর্ট রিনিউ ফি এবং নতুন পাসপোর্ট তৈরির ফি একই। আপনার যদি বর্তমান পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে নতুন করে অনলাইনে পাসপোর্ট রিনিউ করার জন্য আবেদন করতে হবে। এই ক্ষেত্রে নতুন আবেদনের ক্ষেত্রে যতটাকা আবেদন ফি প্রযোজ্য হতো এই ক্ষেত্রেই একই পরিমান টাকা প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদি এবং ৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৬৪ পৃষ্ঠার জন্য রিনিউ ফি আলাদা আলাদা হবে।  

পাসপোর্টের টাকা কোন কোন ব্যাংকে জমা দেওয়া যায়?

পাসপোর্টের টাকা কোন কোন ব্যাংকে জমা দেওয়া যায়
ই-পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত কিছু ব্যাংক রয়েছে। এই ব্যাংক গুলো সাধারণত প্রতিটি জেলার অঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের আশে পাশেই হয়ে থাকে। যাতে গ্রাহকগণ খুব সহজেই ই পাসপোর্টের ফি প্রদান করতে পারে। যে ব্যাংকগুলোতে পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়া যায় সেগুলো হলো:
  • ওয়ান ব্যাংক 
  • প্রিমিয়ার ব্যাংক
  • ট্রাস্ট ব্যাংক
  • ব্যাংক এশিয়া 
  • ঢাকা ব্যাংক এবং 
  • সোনালী ব্যাংক 
সোনালী ব্যাংক ছাড়া বাকি ব্যাংক গুলোর যে কোন শাখায় ই পাসপোর্টের ফি পরিশোধ করা যাবে। কিন্তু সোনালী ব্যাংকে কেবলমাত্র নির্ধারিত কিছু শাখায় ই-পাসপোর্ট ফি প্রদান করতে হবে।

ই-পাসপোর্ট ফি প্রদান: 

ই-পাসপোর্ট ফি প্রদান

অনলাইন এবং অফলাইন উভয় মাধ্যমেই ই-পাসপোর্টের ফি প্রদান করা যায়। এই দুই টপিক নিয়েই আমাদের সাইটে আলাদা আলাদা বিস্তারিত পোস্ট রয়েছে আপনি চাইলে সেগুলো দেখতে পারেন। তবুও আপনাদের সুবিধার জন্য এই পোস্টের আমরা অনলাইন এবং অফলাইনে ই পাসপোর্টের ফি প্রদান পদ্ধতি নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করছি। 

অনলাইনে ই-পাসপোর্ট ফি প্রদান:

অনলাইনে ই পাসপোর্ট ফি প্রদানের মাধ্যম হলো এ চালান৷ এচালান ব্যবহার সহজেই আপনি ই পাসপোর্ট ফি প্রদান করতে পারবেন। তারজন্য সর্বপ্রথম আপনাকে অটোমেটেড চালান সিস্টেমের ওয়েব সাইটের প্রবেশ কর‍তে হবে তারপর হোম পেজ থেকে পাসপোর্ট -এ ক্লিক করে ই-পাসপোর্ট ফি সিলেক্ট করতে হবে। তারপর "আবদনের প্রকৃতি" এবং "বিতরনের প্রকৃতি" থেকে আপনার চাহিদা মত আপশন গুলো সিলেক্ট করার পর নিচে আবেদন ফির পরিমান ঠিক থাকলে OK বাটনে ক্লিক করতে হবে। 

পরের পেজের "৩। যে ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের অর্থ জমা দেওয়া হচ্ছে" এর পাশে থাকা "ব্যক্তি" বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর নিচে পদর্শিত ফর্মে জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন নাম্বার, জন্ম তারিখ, ফোন নাম্বার দিয়ে Check NID বাটনে ক্লিক করতে হবে। 

"৫। অর্থপরিশোদের ধরণ নির্বাচন" থেকে আপনার সুবিধা মত মোবাইল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং বা কার্ড পেমেন্ট এর যে কোন একটি সিলেক্ট করে সেভ বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনার নির্বাচিত পেমেন্ট ইনফরমেশন গুলো দিয়ে দিলেই আপনার পেমেন্ট হয়ে যাবে।

এটি আমাদের আলোচ্য বিষয় না হওয়ার কারনে এখানে বিস্তারিত লিখা সম্ভব হলো না। আপনি অনলাইনে ই পাসপোর্ট ফি প্রদানের বিস্তারিত জানতে আমাদের সাইটের পোস্টটি দেখতে পারেন।

ব্যাংকে ই-পাসপোর্ট ফি প্রদান:

ব্যাংকে সাধারণত দুইভাবে ই পাসপোর্ট ফি প্রদান করা যায়। প্রথমটি হচ্ছে, উপরে দেখানো ব্যাংক গুলোর নির্ধারিত শাখায় গিয়ে চালান ফর্ম সংগ্রহ করে তা যথাযথ ভাবে পূরণ করে ক্যাশ কাউন্টারে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে হবে।

দ্বিতীয় পদ্ধতিটি হচ্ছে এ চালান ব্যবহার করে। সেই ক্ষেত্রে আপনাকে উপরে দেখানো পদ্ধতি যথাযথ ভাবে অনুসরণ করে "৫। অর্থপরিশোদের ধরণ নির্বাচন" এ গিয়ে ব্যাংক কাউন্টার জমা নির্বাচন করে Save বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার চালান ট্রকিং নাম্বার এবং আপনার প্রদেয় সকল তথ্য সহ চালান কপিটি আপনার সামনে পদর্শিত হবে। এখান থেকে কপিটি প্রিন্ট করে নির্ধারিত ব্যাংকের ক্যাশ কাউন্টারে গিয়ে টাকা জমা দিয়ে দিলেই আপনার ই পাসপোর্ট ফি প্রদান সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। 

কোন ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে তা অধিকতর নিশ্চিত হওয়ার জন্য আপনি আপনার জেলা বা অঞ্চলের পাসপোর্ট অফিস থেকে জেনে নিতে পারেন। আর ব্যাংকের মধ্যে ই পাসপোর্ট ফি প্রদানের সম্পূর্ণ পদ্ধতি জানতে এই পোস্টটি দেখতে পারেন : ব্যাংকে পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৫ 

পরামর্শ : পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার পর ট্রেজারি চালান বা রসিদ কপিটি অবশ্যই নিজের কাছে সংরক্ষন করতে হবে। কারণ এটি পরবর্তীতে পাসপোর্ট আবেদন ফর্মের সাথে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে।

৫ বছর বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে?

দেশে বর্তমানে দুই মেয়াদের পাসপোর্ট প্রচলিত রয়েছে। একটি হলো ৫ বছর মেয়াদি অন্যটি ১০ বছর মেয়াদি। এই মেয়ার কারণে পাসপোর্ট করার খরচের বেশ পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। ৫ বছর মেয়াদি পাসপোর্টের করার খরচ মূলত নির্ধারিত হয় পাসপোর্টের ধরন এবং ডেলিভারির সময়ের উপর ভিত্তি করে। সাধারণত, ৫ বছর মেয়াদি ৪৮ পৃষ্ঠার নিয়মিত (Regular) পাসপোর্ট করতে খরচ হয় ৪,০২৫ টাকা, জরুরি (Urgent) পরিষেবার জন্য খরচ হয় ৬,৩২৫ টাকা, এবং অতিব জরুরি (Super Urgent) পরিষেবার জন্য খরচ হয় ৮,৬২৫ টাকা। অন্যদিকে, আপনি যদি ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট নিতে চান, তাহলে সাধরনের জন্য খরচ হবে ৬,৩২৫ টাকা, জরুরির জন্য ৮,৬২৫ টাকা, এবং অতিব জরুরির জন্য ১২,৭৫ টাকা। 

১০ বছর বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে?  

পাসপোর্ট করার খরচ মূলত পাসপোর্টের পৃষ্ঠা এবং ডেলিভারির সময় অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। তাই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার আগে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কত পৃষ্ঠা এবং কত দিনের মধ্যে ডেলিভারি নিবেন তা নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
 
নিয়মিত (Regular):
  • ৪৮ পৃষ্ঠা: ৫,৭৫০ টাকা
  • ৬৪ পৃষ্ঠা: ৮,০৫০ টাকা
জরুরি (Urgent):
  • ৪৮ পৃষ্ঠা: ৮,০৫০ টাকা
  • ৬৪ পৃষ্ঠা: ১০,৩৫০ টাকা
অতিব জরুরি (Super Urgent):
  • ৪৮ পৃষ্ঠা: ১০,৩৫০ টাকা
  • ৬৪ পৃষ্ঠা: ১৩,৮০০ টাকা

শেষ কথা : 

আশা করছি ৫ বছর / ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি নিয়ে আর কোন ঝামেলায় পরবেন না। এই সামান্য বিষয়টুকু আমাদের না জানা থাকার কারণে প্রায় সময় আমরা বিভিন্ন ঝামেলায় পড়ে যাই। বা বিভিন্ন ভাবে প্রতারিত হই। তবে একটু সচেতন হলেই কিন্তু আমরা খুব সহজেই এমন প্রতারণা থেকে মুক্ত থাকতে পারি। আর এই ফিও কিন্তু আমরা অটোমেটেড চালানের মাধ্যমে পরিশোধ করতে পারি। তাই আপনি ই পাসপোর্টের জন্য নিজে আবেদন করুন বা অন্য কোন মাধ্যমে আবেদন করুন ই-পাসপোর্টের এই বেসিক তথ্য গুলো একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে আপনার অবশ্যই জেনে রাখা উচিত। আজ এই পর্যন্তই। ই পাসপোর্ট রিলেটেড খুঁটিনাটি সব তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ। 

Imran Hossain

আমি ইমরান হোসেন৷ দেশের স্বনামধন্য একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে এখন পাসপোর্ট, ভিসা এবং প্রবাসীদের নিয়ে কাজ করছি৷ যার মাধ্যমে অর্জিত যৎসামান্য জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা এখানে নিয়মিত শেয়ার করার চেষ্টা করি।

1 Comments

Previous Post Next Post
This Template Designed By E10Script